বক্তব্যের পক্ষে যুক্তি দিয়ে তিনি বলেছেন, পর্যটনকে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের অন্যতম উৎসে পরিণত করতে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
“তিনি সুইজারল্যান্ডের মতো করে বাংলাদেশকে নির্মাণ করতে চেয়েছিলেন এবং কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের ঝাউবনের গোড়াপত্তন করেছিলেন। সমুদ্রের অমিত সম্ভাবনাকে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধিতে উত্তরণে ১৯৭৪ সালে সমুদ্র সীমা আইন প্রণয়ন করছিলেন।”
১৫ অগাস্ট বঙ্গবন্ধুর ৪২তম শাহদাত বার্ষিকী উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের (বিটিবি) উদ্যোগে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে মন্ত্রী এসব বলে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিনের স্বাক্ষরে পাঠানো ওই বিজ্ঞপ্তিতে মেননকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, বঙ্গবন্ধু ছিলেন শোষিত, নিপীড়িত মানুষের নেতা এবং আমৃত্যু তিনি তাদের জন্যই সংগ্রাম করে গেছেন।
“দ্বিধাহীন বলতে পেরেছিলেন, ‘বিশ্ব আজ দু শিবিরে বিভক্ত- শোষক আর শোষিত, আমি শোষিতের পক্ষে।’ শোষিত মানুষের মুক্তির জন্য সোনার বাংলা গড়তে চেয়েছিলেন। এ আলোকেই বাংলাদেশের প্রথম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা প্রণয়ন করেছিলেন।”
বিটিবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বিমান ও পর্যটন সচিব এসএম গোলাম ফারুক, বিপিসির চেয়ারম্যান আখতারুজ্জামান খান কবির, বিটিবির পরিচালক নিখিল চন্দ্র রায় ও ভূবন চন্দ্র বিশ্বাস বক্তব্য দেন।