“দিনে ১০ থেকে ১৫টা করে মুরগি মরতেছে। সব সময় ফ্যান দিয়া রাখতেছি। তবু অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে।”
আইএফসির ‘সেন্ড এ লাইট হোম’ উদ্যোগের আওতায়ক্ষতিগ্রস্ত ৫০০ পরিবারের মাঝে ‘সোলার লাইট’ বিতরণ করা হয় বলে মঙ্গলবার প্রতিষ্ঠানটির সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিতে সহায়তা করে প্রজেক্ট কম্বল, ফাইন্ডিং বাংলাদেশ এবং প্রচেষ্টা ফাউন্ডেশন।
উন্নত প্রযুক্তিতে তৈরি বহনযোগ্য ও পানি নিরোধক সোলার লাইট বিনা খরচে পাঁচ বছর চলবে, যাতে একটি পরিবারের বছরে কেরোসিন তেল বাবদ খরচের তিন থেকে সাড়ে তিন হাজার টাকা বাঁচবে।
গত ২৯ মে উপকূলে ঘূর্ণিঝড় মোরা’র অঘাতে কক্সবাজার জেলায় কমপক্ষে ৫২ হাজার ৫৩৯টি ঘড়বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
ঘূর্ণিঝড় কক্সবাজার উপকূল অতিক্রম করার সময় অসংখ্য গাছপালা ভেঙে পড়ার পাশাপাশি গাছচাপায় চারজন এবং সাগর থেকে ফেরার সময় পানিতে ডুবে এক জেলের মৃত্যু হয়।