সংশ্লিষ্ট জেলা প্রসাশনের সহযোগিতায় পরিচালিত এসব অভিযানে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থাও নেওয়া হবে।
মঙ্গলবার শিল্প মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে নিরাপদ খাবার নিশ্চিতে বিএসটিআইয়ের পরিকল্পনার কথা তুলে ধরেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু।
তিনি বলেন, “রোজায় অসাধু ব্যবসায়ী বা বিক্রেতারা যাতে ভেজাল কিংবা নিম্নমানের খাবার ও পানীয় বিপণন করতে না পারে সেজন্য মাঠে থাকবে বিএসটিআই। বিএসটিআই ও ঢাকা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ঢাকা মহানগরীতে চারটি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে।”
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ঢাকা মহানগরী ছাড়াও কেরানীগঞ্জ, সাভার, আশুলিয়া, ধামরাইয়ে চলবে অভিযান। এছাড়া সারাদেশে বিএসটিআইয়ের আঞ্চলিক কার্যালয়ের মাধ্যমে ভেজাল বিরোধী অভিযান চলবে।
এসব অভিযানে মুড়ি, কলা, খেজুর, আম, সফট ড্রিংকস, কার্বোনেটেড বেভারেজ, ফ্রুট সিরাপ, ফলের জুস, ভোজ্যতেল, সরিষার তেল, ঘি, পাস্তরিত দুধ, নুডুলস, লাচ্ছা সেমাই ও পানি নজরের আওতায় থাকবে।
এছাড়া জেলা প্রশাসন, র্যাব, ডিএমপি ও এপিবিএন পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে বিএসটিআইয়ের প্রতিনিধিও থাকবে বলে জানান শিল্পমন্ত্রী।
সংবাদ সম্মেলনে শিল্প সচিব মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া ও বিএসটিআইয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।