তার সঙ্গে শেখ ফজলে ফাহিম জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি এবং মুনতাকিম আশরাফ সহসভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন।
সফিউল ইসলাম বিজিএমইএর সভাপতি ছিলেন। তিনি আবদুল মাতলুব আহমাদের স্থলাভিষিক্ত হলেন।
শেখ ফজলে ফাহিম আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের ছেলে। তিনি গোপালগঞ্জ চেম্বারের প্রতিনিধি।
বাংলাদেশ কোল্ড স্টোরেজ অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিনিধি মুনতাকিম সংসদ সদস্য অধ্যাপক মো. আলী আশরাফের ছেলে। আশরাফ এই নির্বাচন পরিচালনার মূল দায়িত্বে ছিলেন।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ফেডারেশন ভবনে নির্বাচিত পরিচালকদের প্রথম সভায় এই তিনজন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন বলে জানান নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রধান আলী আশরাফ।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “সভাপতি ও জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি পদে কোনো প্রার্থী ছিলেন না। অন্যদিকে সহসভাপতি পদে আটজন প্রার্থী থাকলেও তারা প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে মুনতাকিম আশরাফকে সমর্থন দেন।”
এফবিসিসিআই নির্বাচনে চেম্বার গ্রুপে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার পর রোববার অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের ভোটেও জয় পায় সফিউল ইসলাম মহিউদ্দিনের নেতৃত্বাধীন প্যানেল সম্মিলিত গণতান্ত্রিক পরিষদ।
গণতান্ত্রিক পরিষদ থেকে বিজয়ীরা হলেন- খন্দকার মঈনুর রহমান জুয়েল, এসএম জাহাঙ্গীর হোসাইন, সাফকাত হায়দার, আবুল আয়েস খান, মুনতাকিম আশরাফ, নিজামুদ্দিন আহমেদ, আমজাদ হোসাইন, শফিকুল ইসলাম ভরসা, আবু মোতালেব, হাবিবুল্লাহ ডন, খন্দকার রুহুল আমিন, নিজামুদ্দিন রাজেশ, হাফেজ হারুন, শমী কায়সার, আবু নাছের ও রাশেদুল হোসাইন চৌধুরী রনি।
বাকি ৩৬টি পদের মধ্যে চেম্বার গ্রুপের ১৮টি এবং অ্যাসোসিয়েশন গ্রুপের ১৮টি পদে সরাসরি নির্বাচনের নিয়ম থাকলেও এবার চেম্বার গ্রুপে সফিউলের প্যানেলের প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন।