শনিবার রাজধানীর একটি হোটেলে তাদের হাতে ‘১২তম সিটি ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা পুরস্কার’ তুলে দেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
এবার ছয় ক্যাটাগরিতে ৬ জনকে বিজয়ী, ৪ জনকে প্রথম রানার আপ ও বাকি ৪ জনকে দ্বিতীয় রানার আপ পুরস্কার দেওয়া হয়।
শ্রেষ্ঠ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিভাগে বিজয়ী হয়েছেন নওগাঁর মো. জিল্লুর রহমান চৌধুরী; প্রথম রানার আপ বগুড়ার শেরপুরের মো.সাইদুজ্জামান সরকার ও দ্বিতীয় রানার আপ হয়েছেন বরগুনার মো. আজিজুল হক সিকদার।
শ্রেষ্ঠ নারী ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিভাগে বিজয়ী হয়েছেন মুন্সিগঞ্জ সদরের রুমা আক্তার; প্রথম রানার আপ ঢাকার মোহাম্মদপুরের ফজিলাতুন নেছা ও দ্বিতীয় রানার আপ হয়েছেন চট্টগ্রাম দামপাড়ার রুবামা শারমিন।
শ্রেষ্ঠ তরুণ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিভাগে বিজয়ী হয়েছেন সাভার আশুলিয়ার মো. রুবেল দেওয়ান। এ ক্যাটাগরিতে প্রথম রানার-আপ হয়েছেন গাইবন্ধা গোবিন্দগঞ্জের মোছা. রহিমা খাতুন (মুক্তা)। দ্বিতীয় রানার-আপ হয়েছেন বেড়া পাবনার মো. তাইফুর রহমান রাজু।
শ্রেষ্ঠ কৃষি ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা বিভাগে বিজয়ী হয়েছেন সাতক্ষীরার শ্যামনগরের সায়মা খাতুন। এতে প্রথম রানার-আপ হিসেবে হয়েছেন দিনাজপুরের খানসামার মো. আলতাফ হোসেন। এ খাতে দ্বিতীয় রানার-আপ হয়েছেন শরীয়তপুর জাজিরার মো. নুরুল আমিন সরদার।
এর বাইরে শ্রেষ্ঠ ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বিভাগে পিপলস্ ওরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ইমপ্লিমেন্টেশন (পপি) ও শ্রেষ্ঠ সৃজনশীল ক্ষুদ্রঋণ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান বিভাগে ভিলেজ এডুকেশন রিসোর্স সেন্টার (ভার্ক) পুরস্কার পেয়েছেন।
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ওয়াহিদ উদ্দিন মাহমুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী এম এ মান্নান।
সিটি ব্যাংক এনএ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিটি কান্ট্রি অফিসার রাশেদ মাকসুদ, সাজেদা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক জাহেদা ফিজ্জা কবীর এবং ক্রেডিট অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরামের নির্বাহী পরিচালক আবদুল আউয়াল এসময় উপস্থিত ছিলেন।