একই গাছের লতানো অংশে হচ্ছে টমেটো আর মাটির নিচে হচ্ছে আলু। জোড়কলম বা গ্রাফটিং পদ্ধতিতে এই গাছের উদ্ভাবনে সফলতা পেয়েছেন গবেষকরা। ২০০৮ সালে বাংলাদেশে প্রথম এই প্রযুক্তি প্রয়োগে সফলতা পান শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। তবে বর্তমানে বেসরকারি আইইউবিএটি বিশ্ববিদ্যালয়ে এটি নিয়ে গবেষণা করছেন কৃষি বিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. এএম ফারুক। তিনি এই গাছের নাম দিয়েছেন ‘টমালু’। তিনি জানিয়েছেন, প্রযুক্তিটিকে বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহার করতে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে কৃষকের মাঠে নিরীক্ষা করা হবে আগামী বছর।
এই গবেষণার লক্ষ্য হচ্ছে, প্লাস্টিক পুনর্ব্যবহারকারীদের চ্যালেঞ্জগুলোর সমাধান খুঁজে বের করা। এর মাধ্যমে প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় উৎপাদনকারী ও ভোক্তাদের দায়িত্বের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে।