সোমবার অপারেটরটি এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, ফেস্ট এর অংশ হিসেবে ‘ইয়োলো’র (ইউ অনলি লিভ ওয়ান্স) মূল সুরের সাথে তাল মিলিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে তারুণ্যের অদম্য শক্তি উদযাপনের উদ্দেশে গেমিং, কারাওকে কর্নার, অগম্যান্টেড ফটো বুথ ও মিউজিক্যাল কনসার্টের আয়োজন করা হয়।
ইয়োলো ক্যাম্পেইনের আওতায় তরুণদের নিয়ে মিউজিক, গেম ও ভিডিও কমিউনিটির মতো ভিন্ন ভিন্ন ডিজিটাল কমিউনিটি গড়ে তুলছে এয়ারটেল।
ইয়োলো ফেস্ট এর মাধ্যমে তরুণরা নিজ নিজ পছন্দ অনুযায়ী কমিউনিটিগুলোর আয়োজন সম্পর্কে জানতে পারছেন।
এই ফেস্টের একটা বড় অংশ হচ্ছে ‘মিউজিক্যাল কমিউনিটি’, যা ইতিমধ্যে দেশের স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক গানের সবচেয়ে বড় লাইব্রেরি এয়ারটেল ইয়ন্ডার মিউজিক অ্যাপের মাধ্যমে পরিচিতি পেয়েছে।
শিক্ষার্থীরা ফেস্টটির মাধ্যমে এই ডিজিটাল মিউজিক্যাল প্ল্যাটফরম এবং অ্যাপ ও কারাওকের মাধ্যমে এই মিউজিক কমিউনিটির কার্যক্রম সম্পর্কে জানতে পারছেন।
ইয়োলো ফেস্ট চলাকালে ক্যাম্পাসগুলোতে সংগীত পরিবেশন করছেন এয়ারটেল ইয়ন্ডার মিউজিকের জনপ্রিয় শিল্পীরা।
এ পর্যন্ত অর্ণব বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেসনালস ও ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে, কণা ও এলিটা প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটিতে, মাইলস বুয়েটে, ওয়ারফেইজ প্রাইম এশিয়া ইউনিভার্সিটি ও ইস্ট-ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে সংগীত পরিবেশন করেছে।
একটি শক্তিশালী ইয়োলো ও মিউজিক কমিউনিটি গড়ে তুলতে শিগগিরই জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়, আইইউবিসহ আরও কয়েকটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে ইয়োলো ফেস্ট।
ভবিষ্যতে ঢাকার বাইরের ক্যাম্পাসগুলোতেও ইয়োলো ফেস্ট আয়োজনের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানায় এয়ারটেল।