সাফল্যের ধারাবাহিকতায় ই-কমার্স সেবা আরও গতিশীল করতে খুব শিগগিরই ই-প্লাজা চালু করার ঘোষণা দিয়েছে ওয়ালটন।
২০১৫ সালের নভেম্বরে গাজীপুরের কালিয়াকৈরে অবস্থিত ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পরিদর্শনকালে ওয়ালটন ই-কমার্স সাইটের উদ্বোধন করেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।
কোম্পানির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে ক্রেতাদের কাছ থেকে ভালো সাড়া পাওয়া যাচ্ছে। প্রতিমাসেই বিক্রির পরিমাণ বাড়ছে।
অনলাইন মার্কেট থেকে ইলেকট্রনিক্স পণ্য কেনাবেচায় তারা সবচেয়ে এগিয়ে আছে বলে বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণের বরাত দিয়ে দাবি করে ওয়ালটন।
ই-ক্যাব (ই কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ) এর সভাপতি রাজীব আহমেদ বলেন, অল্প দিনের মধ্যে খুব ভালো করেছে ওয়ালটন। এছাড়া একক ব্র্যান্ড হিসেবে আড়ং, ফুড পান্ডা, প্রাণ, নিটোল তারাও ভালো করছে।
ওয়ালটন আইটি বিভাগের ফার্স্ট সিনিয়র এডিশনাল ডিরেক্টর লিয়াকত আলী বলেন, গ্রাহকরা দেশের যে কোনো জায়গা থেকে ই-কমার্সের মাধ্যমে ওয়ালটন পণ্য কিনতে পারছেন। প্রবাসী বাংলাদেশিরাও পণ্যের অর্ডার দিয়ে দেশের যে কোনো স্থান থেকে ডেলিভারি নিচ্ছেন। এরই মধ্যে অনেক প্রবাসী ওয়ালটনের ই-কমার্স সাইট থেকে পণ্য কিনেছেন।
ওয়ালটনের আইটি বিভাগের সফটওয়্যার প্রকৌশলী শিহান মাহমুদ বলেন, গ্রাহক পর্যায়ে ই-কমার্স লেনদেনকে জনপ্রিয় করতে প্রায় চার শতাধিক মডেলের পণ্যে নগদ মূল্যের উপর দেওয়া হচ্ছে ডিসকাউন্ট এবং শর্তসাপেক্ষে ফ্রি হোম ডেলিভারি।
এছাড়া ক্রেতাদের হাতের নাগালে পণ্য পৌঁছাতে ইতোমধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে ওয়ালটন।