সোমবার দুপুরে সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদের নেতৃত্বে সংগঠনের একটি প্রতিনিধদল ক্রেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের ফজলে কবিরের সঙ্গে দেখা করে এই অনুরোধ জানায়।
রোজার ঈদ সামনে রেখে শবে কদরের পরদিন ৪ জুলাই সব সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক বন্ধ রাখার কথা রোববার জানিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
তবে ২ ও ৩ জুলাই তৈরি পোশাক শিল্পঘন এলাকায় ব্যাংকের শাখা খোলা রাখতে বলেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আবার ঈদের ছুটি শেষে ৮ ও ৯ জুলাই শুক্র ও শনিবার। ফলে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের টানা ছুটি কাটানোর পথে বাধা ছিল কেবল ৪ জুলাই।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার নির্বাহী ক্ষমতাবলে ৪ জুলাইও ছুটি ঘোষণা করলে সে বাধাও কেটে যায়।
‘টানা নয়দিন ব্যাংক বন্ধ থাকলে ব্যবসায়ীরা ক্ষতির সম্মুখীন হবেন’ বলে এফবিসিসিআই সভাপতি আবদুল মাতলুব আহমাদ জানিয়েছেন।
তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “ঈদের দীর্ঘ ছুটি চাকরিজীবীদের জন্য ভালো। তবে সারা দেশের ব্যবসায়ীরা মারাত্মক সমস্যায় পড়বে। ব্যাংক বন্ধ থাকলে নগদ টাকা জমা রাখা যাবে না।
“ঈদের আগে ব্যবসায়ীরা যে বেচাবিক্রি করবে সেই টাকা তারা কোথায় রাখবেন? চুরি-ডাকাতির ভয় থাকবে। আতঙ্কের মধ্যে থাকতে হবে তাদের। তাই আমরা গভর্নরের সঙ্গে দেখা করে ঈদের আগে ৪ জুলাই পর্যন্ত ব্যাংক লেনদেন চালুর ব্যবস্থা অনুরোধ জানিয়েছি।”