“দিনে ১০ থেকে ১৫টা করে মুরগি মরতেছে। সব সময় ফ্যান দিয়া রাখতেছি। তবু অসুস্থ হয়ে যাচ্ছে।”
শনিবার ত্রিপুরার মুখ্য সচিব ওয়াই পি সিং তৃতীয় পর্যায়ের এই শোভাযাত্রাকে রাজধানী থেকে বিদায় জানান।
চার নারীসহ ৭৭ জন যাত্রীবাহী ২০টি জিপের বহরটি শুক্রবার রাতে আসামের শিলচর থেকে আগরতলায় পৌঁছালে রাজ্য সরকার ও বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়।
চলতি বছরের ১৫ জুন বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত ও নেপালের মধ্যে সড়ক পথে যাত্রীবাহী, ব্যক্তিগত ও পণ্যবাহী যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে মোটরযান চুক্তি’ চুক্তি হয়।
তৃতীয় পর্যায়ের শোভাযাত্রায় অন্যদের মধ্যে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব নীরোদ চন্দ্র মণ্ডল, নেপালের প্রতিনিধি দশরথ বিশাল ও ভুটানের প্রতিনিধি তেশিয়াং রিনজেন।