মঙ্গলবার দিল্লিতে সাউথ এশিয়ান ইকোনমিক কনক্লেভে তিনি বলেন, “প্রতিবেশীরা বিনা শুল্কে আমাদের কাছে পণ্য রপ্তানি করবে তা আমরা নিশ্চিত করব। ২০২০ সাল নাগাদ শতভাগ বাণিজ্য উদারীকরণের বিষয়ে আমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ।”
ভারত শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার পাওয়ার পর থেকে প্রতিযোগিতা করেই বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে।
“কিন্তু আমরা এমন একটি পরিবেশ চাই, যেখানে তারা আমাদের কাছে আরও বেশি পণ্য রপ্তানি করতে পারবে।”
সীতারমন বলেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ‘মেইক ইন ইন্ডিয়া’র উদ্দেশ্য আঞ্চলিক মূল্য চেইন তৈরির মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার পণ্য উৎপাদনে গতি আনা।
“বাংলাদেশের মতো দেশগুলোর এখানে অনেক কিছু অর্জন করার আছে। কারণ তৈরি পোশাকের মতো কিছু ক্ষেত্রে তারা এরই মধ্যে দক্ষতা অর্জন করেছে।
“আমাদের শুধু নিজেদের মধ্যে বাণিজ্য করলেই চলবে না। আমাদের একসঙ্গে উৎপাদনও করতে হবে। আমাদের শুধু এই অঞ্চলের দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্য বাড়ালেই চলবে না, বাকি বিশ্বে আমাদের রপ্তানিও বাড়াতে হবে।”