যাদের বেশ কয়েকজনকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শনিবার দুপুরে রামপাশা ও কাদিপুর গ্রামবাসীর মধ্যে এ সংঘর্ষ হয় বলে জানান বিশ্বনাথ থানার ওসি রফিকুল হোসেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, সকালে রামপাশা গ্রামের তুরন মিয়া তার বোনকে বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়ে যান। পরে হাসপাতলের বাইরে একটি দোকানে ঔষুধ নিতে লাইনে দাড়ান তুরন।
“এক পর্যায়ে কাদিপুর গ্রামের শানুর আলীর সঙ্গে ওষুধ নিয়ে তাদের বাকবিতণ্ডা হয়। দুই গ্রামবাসী এ ঘটনা মাইকে ঘোষণা দিলে শ’খানেক লোকজন দেশি অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।”
পরে পুলিশ গিয়ে দুই রাউন্ড গুলি ছোড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে বলে জানান ওসি রফিকুল।
আহতদের মধ্যে রয়েছেন, রামপাশা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনোয়ার খান (৪৮), কাওছার আহমদ তুলাই (৪০), ফয়জুন নূর (৪৫), তোরন মিয়া (৩৫), ইসলাম উদ্দিন (৩০), হাফছা বেগম (৩৫), কাদিরপুর গ্রামের দিলারা বেগম (৪০), সুফিয়া বেগম (৬০), শানুর আলী (৪৫), আবদুস সত্তার (৫০), মাহবুব আলম (২০), মুছা (১৭), আবদুল হক (৪০), সাহেদ (২০), সফি আলম (২০), ইরন মিয়া (৩৫) ও ইন্তাজ আলী (৫৫)।