একই সঙ্গে তিন সদস্যের কমিটির সদস্য সংখ্যা বাড়িয়ে পাঁচ জন করা হয়েছে। উপকমিশনার শোয়েব তিন সদস্য বিশিষ্ট কমিটির প্রধান ছিলেন।
শুক্রবার তদন্ত কমিটি পুনর্গঠনের কথা জানান বিএমপি কমিশনার শৈবাল কান্তি চৌধুরী।
তিনি বলেন, “উপকমিশনার (ট্রাফিক) আবু সালেহ মো. রায়হানকে কমিটির প্রধান করা হয়েছে।”
তদন্ত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- সহকারী কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান, অপু সরোয়ার, শাহানাজ পারভীন ও রুনা লায়লা।
কমিটিকে আগামী তিন কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
উপকমিশনার শোয়েব আহমেদকে তদন্ত কমিটি থেকে সরিয়ে দেওয়ার কারণ হিসেবে পুলিশ কমিশনার বলেন, “ঘুষ তহবিলের বিষয়টি জানার পরেও তিনি (শোয়েব আহমেদ) নিশ্চুপ ছিলেন। তাই নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে তদন্ত কমিটি পুনর্গঠন করা হয়েছে।”
এ বিষয়ে বিএমপি কমিশনার আরও জানান, গত ২৮ জুন অনুষ্ঠিত বিএমপি পুলিশের কল্যাণ সভায় উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) গোলাম রউফ জানান, ঘুষ তহবিলের বিষয়টি ২ মাস আগে উপকমিশনার (সদর) শোয়েব আহমেদকে জানিয়েছিলেন তিনি।
উপ-কমিশনার (সদর) ছাড়াও শোয়েব আহমেদ গোয়েন্দা ও নগর বিশেষ শাখার প্রধান।