“মেলায় বিভিন্ন জাতের পশুপাখি দেখলাম; ছবিও তুলেছি, ভালোই লাগছে,” বলেন এক দর্শনার্থী।
এসআই সাখাওয়াত হোসেন সোহাগ বৃহস্পতিবার ঢাকার ১ নম্বর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে আত্ম সমর্পণ করে জামিন চাইলে শুনানি শেষে বিচারক হোসনে আরা তা নাকচ করে এই আদেশ দেন।
মামলায় সোহাগের ভাই সাখাওয়াত হোসেন মিলন, মিলনের স্ত্রী এবং সোহাগের বোনজামাইকেও আসামি করা হয়েছে।
আরজিতে বলা হয়, গত বছরের ২৬ জুন বিয়ের পর পুলিশে চাকরি নিতে ১৫ লাখ ৫০ হাজার টাকা খরচ হয়েছে বলে যৌতুক চেয়েছিলেন সোহাগ। ১০ অক্টোবর ১০ লাখ টাকা যৌতুক দেওয়াও হয়েছিল।
“বাকি টাকা দিতে দেরি করায় আসামিরা সবাই মিলে মুখে রুমাল ঢুকিয়ে বাদিনীকে বেদম পেটায়। একপর্যায়ে সোহাগ অন্যান্যদের সহযোগিতায় জ্বলন্ত লাকড়ি দিয়ে দুই পায়ে ছ্যাঁকা দেয়।”