বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই গাড়ির চালক রবিউল ইসলামকে (৩৫) আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
তবে পুলিশ বলছে, তাদের কাজের বাইরে ওই গাড়ির বিষয়ে তাদের কোনো দায়-দায়িত্ব নেই।
র্যাব-৪ এর সাভার ক্যাম্পের অধিনায়ক মেজর মাসুদুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বুধবার দুপুরে রাজাবাড়ী এলাকায় একটি নোয়াহ মাইক্রোবাসে তল্লাশি চালিয়ে ১০০ বোতন ফেনসিডিল পাওয়ার পর চালক রবিউলকে গ্রেপ্তার করা হয়।
“গাড়িটি সাভার থানার সিভিল টিমের কাজে ব্যবহার করা হতো।”
এ ঘটনায় ওই দিনই সাভার মডেল থানায় র্যাব-৪ এর হাবিলদার মজিবুর রহমান বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন।
এবিষয়ে সাভার মডেল থানার সিভিল টিমের এসআই শরিফুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলেও তা অস্বীকার করে তিনি বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “চালক রবিউল আমাকে বলেছে, ফেনসিডিল গাড়ি থেকে নয়, তার বাড়ি থেকে র্যাব উদ্ধার করেছে।”
ঢাকা জেলার জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার (এএসপি) রাসেল শেখ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “গাড়িটি ভাড়ায় চালিত। পুলিশের দায়িত্বপালন শেষে গাড়িটি ছেড়ে দেওয়া হয়। পরে চালক কি করে সেটা ওই দারোগার জানার কথা নয়।
“তবে বিষয়টি আমি গুরুত্বসহকারে দেখছি। তদন্তে অন্য কারও সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”