চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) বার্ন ইউনিট ও প্লাস্টিক সার্জারি বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার ভোরে তাদের মৃত্যু হয়।
বিভাগের রেজিস্ট্রার ডা. স্বরূপ চক্রবর্তী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, ভোরে নার্গিস আক্তার (২০) এবং সকালে কোহিনূর আক্তার (১৯) মারা যান।
“কোহিনুরের শরীরের ৩০ শতাংশ এবং নার্গিসের শরীরের ৫৫ শতাংশ আগুনে পুড়ে গিয়েছিল।”
কোহিনুর বান্দরবান জেলার লামা উপজেলার বাসিন্দা এবং নার্গিসের বাড়ি কক্সবাজার জেলার চকরিয়ায়।
এ ঘটনায় দগ্ধ চিকিৎসাধীন অপর গার্মেন্টকর্মী সালমার (২১) অবস্থাও আশঙ্কাজনক।
দগ্ধ চারজনই চট্টগ্রাম ইপিজেড এলাকার একটি গার্মেন্টসে কাজ করতেন।
এর আগে শনিবার কোহিনুরের ছোট ভাই নয়ন চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যায়।
গত বুধবার ইপিজেড এলাকার বন্দরটিলায় রুবেল ম্যানশন নামের একটি কলোনির টিনশেড বাসায় সেহরিতে রান্নার প্রস্তুতির সময় হঠাৎ আগুন ধরে গেলে দগ্ধ হন ওই চার জন।