“একশর কম সাক্ষ্য নেওয়া ঠিক হবে না, মামলা প্রমাণ করা যাবে না,” বলছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।
রোববার সকালে উপজেলার বামনডাঙ্গা গ্রাম থেকে লাশটি উদ্ধার করে পুলিশ।
নিহত সারেজান মোল্লা (৬০) ওই গ্রামের হাজি বাড়ির বাসিন্দা।
উপজেলার সিন্দিয়াঘাট নৌ পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের এসআই মো. গিয়াস উদ্দিন জানান, রাতে নিজ ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন সারেজান মোল্লা। রাত ১টার দিকে দুর্বৃত্তরা তার ঘরে ঢুকে কুপিয়ে পালিয়ে যায়। বাড়ির লোকজনের চিৎকারে প্রতিবেশীরা ছুটে গিয়ে ঘরের মধ্যে রক্তাক্ত অবস্থায় তার মৃতদেহ দেখতে পায়।
খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গোপালগঞ্জ সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
মুকসুদপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. খলিলুর রহমান বলেন, নিহতের মাথা, শরীরসহ বিভিন্ন স্থানে কোপের চিহ্ন রয়েছে। কে বা কারা ঘুমন্ত অবস্থায় তাকে কুপিয়ে পালিয়ে যায়।
তদন্ত করে এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।