তবে পুলিশের দাবি, শনিবার সকালে থানার হাজতে মৃত ওই ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছে।
চট্টগ্রামের শিকলবাহা এলাকার বাসিন্দা মৃত ইছহাক মিয়া (৫০) নন্দনকানন এলাকায় থাকতেন। ওই এলাকায় জাহিদ এন্টারপ্রাইজ নামে একটি কোমল পানীয় পরিবেশক প্রতিষ্ঠানের নৈশ প্রহরী ছিলেন তিনি।
নগর পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (দক্ষিণ) মিজানুর রহমান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, গত ২৭ মে রাতে জাহিদ এন্টারপ্রাইজে চুরির চেষ্টার ঘটনায় ইছহাককে আসামি করে মামলা করেন প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক জাকির খান।
কোতোয়ালী থানার ওসি জসিম উদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, ওই রাতে দায়িত্বে ইছহাক চুরির ঘটনার পর থেকে পলাতক থাকায় শুক্রবার রাতে ওই প্রতিষ্ঠানের লোকজন ইছহাককে ধরে থানায় নিয়ে আসে।
ওসি জসীম উদ্দিন বলেন, রাতে ইছাহকসহ মোট তিনজন আসামি থানা হাজতে ছিলেন। তাদের মধ্যে একজন গোয়েন্দা পুলিশের গ্রেপ্তার করা আসামি।
“সকালে ইছহাক বাথরুমে ঢুকে নিজের পরণে থাকা ফুল হাতা শার্টের একদিক বাথরুমের ভ্যান্টিলেটরে ও অন্যদিক গলায় লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন।”