শনিবার রাতে এ ঝড়ে আহতদের মধ্যে তিন জনকে জয়পুরহাট আধুনিক সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঝড়ের বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে যাওয়ায় পুরো জেলা বিদ্যুৎহীন হয়ে পড়েছে।
নিহত জাহিদুল জয়পুরহাটের একটি হোটেলে কাজ করতেন। তার বাড়ি গাইবান্ধা জেলায়।
জয়পুরহাট জেলা প্রশাসক আব্দুর রহিম জানান, শনিবারের ঘূর্ণিঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি নিরুপণে কাজ শুরু হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতি পরিমাণ নিরুপণে আরও সময় লাগবে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম প্রতিনিধি সরেজমিনে দেখেন, ঘূর্ণিঝড়ে দোকান-পাঠ ও ঘর-বাড়ির টিন উড়ে গেছে। ঝড়ে প্রায় পাঁচ শতাধিক বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বড় বড় গাছ ও গাছের ডাল ভেঙ্গে পড়ে বাড়ি-ঘর ভেঙ্গেছে। একইভাবে রাস্তা ও বাগানের ফলজ ও বনজ গাছ ভেঙে ও উপড়ে পড়ে আছে।
শতাধিক বৈদুতিক খুঁটি উপড়ে জেলার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে।
জয়পুরহাট বিদ্যুৎ সরবরাহ কেন্দ্রের প্রধান নির্বাহী প্রকৌশলী ফরিদুল হাসান বলেন, বিভিন্ন জায়গায় গাছ ও ডাল পড়ে তার ছিঁড়েছে এবং বিদ্যুৎ খুঁটি পড়ে যাওয়ায় সকাল থেকেই বিদ্যুৎ সংযোগ দেওয়া যাচ্ছে না।
বিদ্যুৎ সংযোগ স্বাভাবিক করতে আরো ২/১ দিন সময় লাগতে পারে বলে জানান তিনি।