এ ঘটনায় কারো হতাহতের খবর না মিললেও পুরো হাসপাতালজুড়ে রোগী ও স্বজনদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়। ছুটোছুটি করে সবাই নেমে আসেন নিচে।
ব্যবসায়ী কামাল উদ্দিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, গত ১৫ এপ্রিল পারিবারিক কাজে কুমিল্লা গিয়েছিলেন তিনি। বৃহস্পতিবার বাসায় ফিরে চুরির ঘটনা দেখতে পান।
“দেখি বাসায় দরজা ভেতর থেকে আটকানো। এরপর বিকল্প একটি দরজা দিয়ে বাসায় ঢুকে দেখি, জানালার গ্রিল কাটা, বাসার আলমারি ও অন্যান্য আবসাবপত্র এলোমেলো হয়ে আছে।”
মোহাম্মদপুরের বাঁশবাড়ি এলাকার ই/১৪ নম্বর ৬লা ভবনের দ্বিতীয় তলায় থাকেন হাজীগঞ্জের মা-মনী বেকারীর মালিক কামাল।
তিনি বলেন, আলমারিতে প্রায় ২৩ ভরি সোনার গহনা ছিল, যার আনুমানিক দাম প্রায় সাড়ে ১১ লাখ টাকা।
এই ঘটনায় অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে একটি চুরির মামলা করেছেন কামাল। তার তদন্ত চলছে বলে মোহাম্মদপুর থানার ওসি আজিজুল হক জানিয়েছেন।