আদালতে দেওয়া এক আসামির জবানবন্দিতে অপহরণের সঙ্গে এসআই ওমর ফারুকের সংশ্লিষ্টতার বিষটি উঠে আসে।
সহকারী পুলিশ সুপার গোপীনাথ কানজিলাল জানান, বুধবার মধ্যরাতে উপজেলার ভেড়াখালী গ্রামে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত মো. কামরুজ্জামান (২২) ওই গ্রামের শরিফুল ইসলামের ছেলে। তিনি চুয়াডাঙ্গার আলমডাঙ্গা উপজেলার এম এস জোহা ডিগ্রি কলেজের কৃষি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন।
পরিবারের বরাত দিয়ে সহকারী পুলিশ সুপার জানান, কামরুজ্জামান রাতে বাড়িতে নিজের ঘরে ঘুমিয়ে ছিলেন। রাতের কোনো এক সময়ে তাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়।
“ভোর ৫টার দিকে তার মা লাশ দেখে প্রতিবেশীদের খবর দেয়। পরে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে।”
পরিবারের সদস্যরা বলছেন, কামরুজ্জামান রাজনীতিতে জড়িত ছিলেন না। কারও সঙ্গে তার শত্রুতার কথাও তারা জানেন না।
তার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।