সোমবার বিকালে হাজারীবাগে ট্যানারি মাঠে জানাজা শেষে সন্ধ্যায় আজিমপুরে বাবা নিজাম উদ্দিন আহমেদের কবরে সমাহিত করা হয় তাকে। দাফনের সময় পরিবারের সদস্যরাসহ বিএনপির নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বিডিআর বিদ্রোহের সময় পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পিন্টুর রোববার রাজশাহী কারাগারে হার্ট অ্যাটাকে মারা যান।
রাজশাহীতে জানাজার পর ভোরে পিন্টুর মরদেহ ঢাকায় আনা হয়। বেলা সাড়ে ১১টায় পিন্টুর কফিন নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নেওয়া হলে খালেদা জিয়াসহ দলের নেতারা কফিনে ফুল দিয়ে তার প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানান।
নয়া পল্টনে জানাজার পর পিন্টুর মরদেহ হাজারীবাগের বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। বাদ আসর হাজারীবাগ লেদার টেকনোলজি মাঠে জানাজার পর কফিন নেওয়া হয় আজিমপুর কবরস্থানে।
বিএনপির সহ সাংগঠনিক সম্পাদক পিন্টু ২০০৮ সালের অষ্টম সংসদ নিবার্চনে ঢাকা-৮ আসন (লালবাগ-হাজারীবাগ-কামরাঙ্গীরচর) থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।