কেউ কেউ হয়েছেন চিরতরে পঙ্গু, হারিয়েছেন কর্মক্ষমতা। কেউ আবার চিকিৎসার খরচ চালাতে গিয়ে হয়েছে সর্বস্বান্ত।
রোববার বিকালে ওই গৃহবধূর বড়ভাই সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে করিমগঞ্জ থানায় মামলাটি দায়ের করেন।
করিমগঞ্জ থানার ওসি মো. বজলুর রহমান জানান, মামলায় গৃহবধূর স্বামী আশিকুল হক, শ্বশুর আনোয়ারুল হক, শাশুড়ি পারুলা আক্তার, দেবর মাশেকুল হক ও ফুফু শাশুড়ি হাওয়া বিবিকে আসামি করা হয়েছে।
শনিবার উপজেলার নোয়াবাদ ইউনিয়নের উলুখলা গ্রামের পাপিয়া আক্তার (১৯) নামের ওই গৃহবধূকে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া যায় তার স্বামীর বিরুদ্ধে।
বর্তমানে গৃহবধূ পাপিয়া ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
এ ঘটনার পরপর পাপিয়ার দেবর মাসেকুল হক পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হলেও স্বামী আশিকুল, শ্বশুর ও শাশুড়ি পলাতক রয়েছেন।