“ধলপুর ময়লার ট্রাক থাইকা ময়লা রাস্তায় পইড়া যায়, আর ময়লা পানিও পড়ে; খোদার তিরিশ দিন কেউ না কেউ পিছলাইয়া পইড়া যায়,” বলেন সড়কের পাশের এক দোকানি।
দেয়াল ধসে পড়ার আশঙ্কায় শিক্ষার্থীরা শ্রেণি কক্ষের ভেতরে পরীক্ষা দিতে সাহস পাচ্ছে না। ফলে বাধ্য হয়ে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ মাঠে গাছ তলায় প্রথম সাময়িক পরীক্ষা নিচ্ছেন।
স্কুল কর্তৃপক্ষ জানায়, শনিবারের ভূমিকম্পে বিদ্যালয়ের ভবনের বিভিন্ন জায়গায় ফাটল দেখা দেয়। রোববার ও সোমবারের ভূমিকম্পে সেই ফাটল আরো বড় আকার নেয়।
বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শাহজাহান আলী বলেন, ভবনটি অনেক দিনের পুরনো। ভবনের অনেক জায়গায় ভূমিকম্পে ফাটল দেখা দিয়েছে। শিক্ষার্থীরা দেয়াল ভেঙ্গে পড়বে এই ভয়ে ভবনে চলতি প্রথম সাময়িক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে চাচ্ছে না।
বাধ্য হয়েই খোলা আকাশের নিচে গাছতলায় তাদের পরীক্ষা নিতে হচ্ছে বলে জানান তিনি।
গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আবু তারেক মো. রওনক আকতার বলেন, বিদ্যালয়ের ক্ষয়ক্ষতি উল্লেখ করে অধিদপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়েছে।