সোমবার মধ্যরাতে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে আফরোজা আব্বাস বলেন, “প্রত্যেক থানার ‘সেকেন্ড অফিসার’ নিজেরাই ভোটারদের মাঝে ইলিশ মাছ প্রতীকের পক্ষে টাকা বিতরণ করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে।
“এই মাত্র খবর এসেছে টিঅ্যান্ডটি স্কুল, মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল, বাংলাদেশ ব্যাংক কলোনি স্কুলে ছাত্রলীগ-যুবলীগের সশস্ত্র ক্যাডাররা কেন্দ্রগুলো ঘেরাও করে রেখেছে।
“যে কোনো মুহূর্তে কেন্দ্রে ঢুকে ব্যালটে সিল মারবে বলে সংশয় রয়েছে। এছাড়া খিলগাঁও স্টাফ কোয়ার্টার স্কুল ভোট কেন্দ্র ছাত্রলীগ ও যুবলীগের সশস্ত্র ক্যাডাররা প্রিজাইডিং অফিসারকে বের করে দিয়ে ব্যালটে সিল মারছে।”
৫৬ নম্বর ওয়ার্ডে কাউন্সিলর প্রার্থী মো. নাঈমের ছোট ভাই আব্দুল্লাহ আল মামুন পোলিং এজেন্টদের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে যাওয়ার পর তাকে আর কেন্দ্র থেকে বের হতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ করেন তিনি।
“অপরদিকে যাত্রাবাড়ী থানার ওসি অবনী শংকর আমাদের মগ মার্কার পোলিং এজেন্টদের হুমকি প্রদর্শন করছে,” বলেন আফরোজা।