দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যারা এখন পাচারের শিকার হচ্ছেন, তাদের একটি বড় অংশ মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা।
রোববার দুপুরে শার্শার ৬৬৬টি পরিবার ও ৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ওই অনুদান দেওয়া হয়।
ডিহি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মান্নান জানান, শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এটিএম শরিফুল আলম ক্ষয়ক্ষতি বিবেচনায় ১৪৯ পরিবারের মধ্যে ২০ কেজি ও ৪৬৮ পরিবারের মাঝে ১৫ কেজি করে চাল বিতরণ করেন।
এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত ৪০টি পরিবারের মাঝে নগদ এক হাজার করে টাকা প্রদান করা হয়।
এছাড়া বিকালে উপজেলা পরিষদে ক্ষতিগ্রস্ত নয়টি পরিবারের মধ্যে ৯ বান্ডেল টিন, চারটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৯ বান্ডেল ঢেউটিন এবং প্রতিটি পরিবার ও প্রতিষ্ঠানকে তিন হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়।
গত ৭ এপ্রিল কালবৈশাখী ঝড়ে শার্শা উপজেলার ডিহি ইউনিয়নের ১০ গ্রামটি গ্রাম লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। ওই ঝড়ে বহু ঘরবাড়ি ও গাছপালা উপড়ে পড়ে।