এ নিয়ে শনিবারের ওই ভূমিকম্পে বাংলাদেশে নিহতের সংখ্যা চারজনে দাঁড়াল।
দোয়ারাবাজর থানার ওসি সেলিম নেওয়াজ জানান, রোববার সকাল ১০টার দিকে পুটিবসি নদীতে লাশটি ভাসতে দেখে স্থানীয়রা পুলিশে খবর দেয়।
নিহত রণ দাস (৩০) মান্নারগাঁও ইউনিয়নের পুটিবসি গ্রামের রণজিত দাসের ছেলে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে ওসি বলেন, গত শনিবার রণসহ পাঁচজন কৃষক নৌকায় করে পুটিবসি নদী পার হচ্ছিলেন। এ সময় ভূমিকম্পে নদীর পানি প্রবলভাবে আন্দোলিত হয় এবং নৌকাটি ডুবে যায়। সঙ্গীরা সাঁতরে তীরে উঠতে পারলেও রণ নিখোঁজ হন।
পুলিশ লাশ উদ্ধার করে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করেছে বলে জানান ওসি।
শনিবার দুপুরে নেপালে ৭ দশমিক ৯ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে বাংলাদেশ ও ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকা কেঁপে ওঠে।
শনিবার রাত পর্যন্ত বাংলাদেশে অন্তত তিন নারী নিহত হওয়ার খবর পাওয়া যায়। এরমধ্যে বগুড়ার দুপচাঁচিয়া উপজেলায় মাটির দেয়ালে চাপা পড়ে মোরশেদা বেগম (৫৫) এবং আতঙ্কে হুড়োহুড়িতে পাবনা শহরে রোকেয়া খানম (৫০) ও টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে পরিনা বেগমের (২৫) মৃত্যু হয়।
ভূমিকম্পে বাংলাদেশে কয়েকটি স্থানে ভবন হেলে পড়ারও খবর পাওয়া গেছে।