মঙ্গলবার বিকালে ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রচার সম্পাদক হাছান মাহমুদ তার দলের এই অবস্থান জানান।
এর আগে নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ২৮ এপ্রিল অনুষ্ঠেয় নির্বাচনের আগে ২৬ এপ্রিল থেকে ভোটগ্রহণের পরদিন পর্যন্ত সেনাবাহিনী ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে থাকবে।
সরকারবিরোধী আন্দোলন শিথিল করে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের এই নির্বাচনে আসা বিএনপি প্রথম থেকে সেনা মোতায়েনের দাবি জানিয়ে আসছিল। তবে আওয়ামী লীগ বলে আসছিল, এর প্রয়োজন নেই।
ইসির সিদ্ধান্তের প্রতিক্রিয়া জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, “সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে নির্বাচন কমিশনের যে কোনো সিদ্ধান্তকে আওয়ামী লীগ স্বাগত জানায়।”
একদিন আগেও আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সেনা মোতায়েনের বিরোধিতা করে বলেছিলেন, পুলিশ, বিজিবি ও আনসার দিয়ে বিগত সিটি নির্বাচনগুলো সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা গেছে।
সিটি নির্বাচনের উৎসবমুখর পরিবেশ যাতে নষ্ট না হয় সে জন্য বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রচারণার বিষয়ে পদক্ষেপ নিতেও ইসিকে আহ্বান জানান তিনি।