মঙ্গলবার ঢাকার সাত নম্বর মহানগর বিশেষ ট্রাইবুনারের ভারপ্রাপ্ত বিচারক মো. মাসুদ পারভেজ আসামি ইমনের উপস্থিতিতে এই দণ্ডাদেশ দেন।
১৯৯৭ সালেও কোতোয়ালি থানার একটি অস্ত্র মামলায় ইমনের ১৭ বছর সাজা হয়েছিল। ওই দণ্ড নিয়ে কারাগারে থাকা ইমনের বিরুদ্ধে বাড্ডা ও মোহাম্মদপুর থানার আরও কয়েকটি হত্যা মামলা বিচারাধীন।
মঙ্গলবার যে মামলার রায় হয়েছে, তা ২০০৮ সালের ১৬ মার্চের ঘটনা নিয়ে।
সেদিন রায়ের বাজার বধ্যভূমির পাশে পলিথিনে মোড়ানো পয়েন্ট থ্রি টু বোরের একটি রিভলবার এবং কয়েক রাউন্ড গুলি উদ্ধার করেছিল পুলিশ।
পরে ইমন এই অস্ত্র ও গুলি তার বলে সিআইডির কাছে স্বীকার করেন বলে মামলায় বলা হয়েছে।
অস্ত্র উদ্ধারের আগে তাকে সন্দেহভাজন হিসাবে ৫৪ ধারায় আটক করা হয়েছিল। পরে তার বিরুদ্ধে মামলা করেন সিআইডির পরিদর্শক উত্তম কুমার বিশ্বাস।
১২ জনের সাক্ষ্য নেওয়ার পর এই মামলার রায় দিলেন বিচারক।
তবে আদালতে ইমনকে নির্দোষ দাবি করে তার খালাস চেয়েছিলেন তার আইনজীবী মুসলেম উদ্দিন ভূইয়া।