‘অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি’

ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেলে চতুর্থ শ্রেণির ১১জন কর্মচারীর নাম অন্তর্ভুক্তির ঘটনাকে ‘অনিচ্ছাকৃত ত্রুটি’ বলে দাবি করেছেন কলেজ অধ্যক্ষ ময়েজ উদ্দিন।

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদকবিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Published : 20 April 2015, 07:21 PM
Updated : 20 April 2015, 07:21 PM

সোমবার রিটার্নিং কর্মকর্তার দেওয়া কারণ দর্শানোর নোটিসের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

এ ঘটনায় রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে ক্ষমা চেয়ে ভবিষ্যতে সতর্ক থাকবেন বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মিরপুরের হযরত শাহ আলী মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ।

এ বিষয়ে রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শাহ আলম সাংবাদিকদের বলেন, “কারণ দর্শানো নোটিসের জবাব পেয়েছি। তার ভুলে পদবী না থাকায় এ বিভ্রান্তি ঘটেছে। জবাব এখনও পড়িনি। দেখে ব্যবস্থা নেব।”

জবাবে অধ্যক্ষ ময়েজ উদ্দিন লিখেছেন, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা পদে নিয়োগ দেওয়ার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সবার তালিকা দেওয়ার সময় ভুলক্রমে নিচের অংশে কর্মচারীদের নামের পাশে পদবী বাদ পড়ে।

“অনিচ্ছাকৃত ত্রুটির জন্য আমি অনুতপ্ত ও লজ্জিত।”

ঢাকা সিটি করপোরেশন উত্তরে ভোটের দিন পোলিং অফিসারের দায়িত্ব পান ১১ জন এমএলএসএস।

পিয়ন, সুইপার, দারোয়ান, ঝাড়োদার হিসেবে কর্মরত ১১ কর্মচারিকে ভোটের দায়িত্ব দিয়ে ব্যাপক সমালোচনা ও বিড়ম্বনায় পড়ে নির্বাচন কমিশন।

এরপরই রিটার্নিং কর্মকর্তাদের তাদের বাদ দেন এবং কলেজ অধ্যক্ষকে কারণ দর্শানো নোটিশ দেন।