তবে এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
বাগেরহাট ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা জয়নুল আবেদিন তিতাস জানান, শনিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মঘিয়া ইউনিয়নের কাঁঠালিয়া গ্রামের ব্যাংক কর্মকর্তা সুরেশ কুমার কুণ্ডুর রান্নাঘরে সিলিন্ডার বিস্ফোরণের পর আগুন ধরে আংশিক পুড়েছে আরও দুই বসতঘর।
খবর পেয়ে বাগেরহাট ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট প্রায় এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
তিনি বলেন, “আগুনে কৃষি ব্যাংক কচুয়া উপজেলার গজালিয়া বাজার শাখার কর্মকর্তা সুরেশ কুমার কুণ্ডু, তার ছোট ভাই অগ্রণী ব্যাংকের বাগেরহাট সদর উপজেলার দেপাড়া বাজার শাখার কর্মকর্তা কমলেশ কুমার কুণ্ডু এবং বড় ভাই ব্যবসায়ী আশীষ কুমার কুণ্ডুর বসতঘর সম্পূর্ণ পুড়ে যায়।
আংশিক পুড়েছে তাদের চাচাতো ভাই বরুণ কুমার কুণ্ডু ও দীপক কুমার কুণ্ডুর বসতঘর।”
সুরেশ কুমার কুণ্ডু বলেন, সকালে রান্না করার সময় হঠাৎ করে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে রান্নাঘরের চালে আগুন ধরে যায়। বসতঘরগুলো কাঠের হওয়ায় মুহূর্তের মধ্যে আগুন চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ে নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, টিভি, ফ্রিজ, আসবাবপত্রসহ বিভিন্ন মালামাল পুড়ে যায়।
ক্ষয়ক্ষতির আর্থিক পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে নিরুপণ করা যায়নি বলে জানান অগ্নিনির্বাপক কর্মকর্তা জয়নুল আবেদিন।