বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে এ সংঘর্ষ বাঁধে বলে পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়।
এম এস মিল্টন ও জাকারিয়া নামে দুই ছাত্রের মৃত্যুর খবর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে নিশ্চিত করেন
দিনাজপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সঞ্জয় কুমার সরকার।
সংঘর্ষের জন্য ছাত্রলীগের এক পক্ষ অন্য পক্ষকে দায়ী করেছে।
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদক জেমী সাংবাদিকদের বলেন, “বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে ভেটেরিনারি অনুষদের একটি অনুষ্ঠান চলাকালে ক্যাম্পাস থেকে বিতাড়িত কয়েকজন আগ্নেয়াস্ত্র ও ধারালো অস্ত্র নিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালায়।
“হামলাকারীরা নুর হোসেন ছাত্রাবাসে ঢুকে তা নিজেদের দখলে নেয়। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।”
ছাত্রলীগের বিশ্ববিদ্যালয় সভাপতি ইফতেখারুল ইসলাম রিয়েলের নেতৃত্বে এই হামলা হয় বলে জেমীর অভিযোগ।
অন্যদিকে রিয়েল বলেন, “জেমীর নেতৃত্বে বহিরাগত কয়েকজন আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে নুর হোসেন হলে আমাদের ওপর হামলা চালায়। এতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মিল্টন ও জাকারিয়া নিহত হয়।”
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র পরামর্শক অধ্যাপক শাহাদৎ হোসেন খান বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, পুলিশের সহায়তায় নুর হোসেন হলে রাত সাড়ে ৯টায় অভিযান চালিয়ে চার ছাত্রকে পুলিশের হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে।