বুধবার রাতে হামিদপুর গ্রামে এই সংঘর্ষে নিহত হন ওই গ্রামের সফদার হোসেন (৬৫)।
আহত হারুন-অর রশিদ (৩৫) ও আমিনুল ইসলামকে (৩২) দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
হারুন-অর রশিদ ও আমিনুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানান, রাত ১০টার দিকে তার বাবা তাদের বাড়ির সামনে লাইট পোস্টে একটি বৈদ্যুতিক বাল্ব লাগান।
এ সময় পাশের বাড়ির সামসুল হকের ছেলে রানা ইংকু (২৫) বাল্ব ভাঙার জন্য ঢিল মারলে ঢিলটি তাদের বাড়িতে পড়ে।
এ নিয়ে দুই পরিবারের সদস্যদের মধ্যে কথা কাটাকাটি থেকে সংঘর্ষ বেধে যায়।
সংঘর্ষে লাঠির আঘাতে সফদার হোসেন ঘটনাস্থলেই নিহত হন। এছাড়া তারা দুভাই বল্লমের আঘাতে আহত হন বলে জানান তারা।
পার্বতীপুর বড়পুকুরিয়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনর্চাজ উপ-পরিদর্শক নওয়াবুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, রাতেই লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকালে মর্গে পাঠানো হয়। মামলার প্রস্তুতি চলছে।
দীর্ঘদিন ধরে এই দুই পরিবারের মধ্যে জমি নিয়ে বিরোধ চলে আসছিল বলে জানান তিনি।