এ সময়ে উচ্চ মাধ্যমিকে ঝরে পড়া শিক্ষার্থীর সংখ্যাও বেড়েছে।
সোমবার ভোর রাতের ঝড়ে উপজেলার ছোট মৌকুড়ি ও পাথরবাড়ে গ্রামে এসব পাখির মৃত্যু হয় বলে এলাকাবাসী ও প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানান।
মৌকুড়ি গ্রামের বাসিন্দাদের বরাত দিয়ে শৈলকুপা উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা সরদার খায়রুল বাশার জানান, বেশ কয়েকবছর ধরে গ্রামের একটি বাঁশ ঝাড় ও আশপাশের বাগানে নানা প্রজাতির পাখি আবাসস্থল গড়ে তোলে।
ঝড়ের পর সকালে বাঁশ বাগান ও আশপাশের এলাকায় কয়েকহাজার মৃত পাখি ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকতে দেখা যায়।
এর মধ্যে অন্যান্য পাখি ছাড়াও বিভিন্ন প্রজাতির শালিখের সংখ্যা ছিল সবচেয়ে বেশি।
গ্রামবাসীরা মৃত পাখিগুলো জড়ো করে মাটিতে পুঁতে ফেলেছে বলেও জানান তিনি।