এদের মধ্যে নিহত পোশাক শ্রমিক মৌসুমী আক্তার আশুলিয়ার শিন শিন অ্যাপারেলসে কাজ করতেন। তার স্বামীর নাম সফিকুল ইসলাম। গ্রামের বাড়ি শেরপুরের শ্রীবর্দী উপজেলায়।
আনুমানিক ২৩ বছর বয়সী অন্য নারীর নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
সাভার মডেল থানার এসআই মাজহারুল ইসলাম জানান, শনিবার সকালে আশুলিয়ার গোরাট এলাকার একটি ভাড়া বাড়িতে মৌসুমীর লাশ পাওয়া যায়। অন্য লাশটি হেমায়েতপুরের যাদুরচর এলাকা থেকে শুক্রবার রাতে উদ্ধার করে পুলিশ।
আশুলিয়া থানার এসআই রুহুল আমিন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, প্রতিবেশীদের কাছে খবর পেয়ে সকালে আশুলিয়ার গোরাট দক্ষিণপাড়া এলাকার ওই ভাড়া বাড়ি থেকে মৌসুমীর লাশ উদ্ধার করা হয়। ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় মৃতদেহটি পাওয়া যায়।
তবে লাশটি ২/৩ দিন আগের বলে প্রাথমিক ধারণার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, লাশ উদ্ধারের সময় নিহতের স্বামী সাফিকুল ইসলামকে খুঁজে না পাওয়ায় ঘটনাটি হত্যাকাণ্ড বলে ধারণা করছে পুলিশ।
এদিকে সাভার থানার এসআই মাজহারুল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, এলাকাবাসীর কাছে খবর পেয়ে শুক্রবার মধ্যরাতে হেমায়েতপুরের যাদুরচর এলাকার একটি ফাঁকা মাঠ অজ্ঞাত পরিচয় ওই নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়।
“নিহতের পরনে সেলোয়ার ও কামিজ ছিল। লাশটি অন্তত ২/৩ দিন আগে হওয়ায় চেহারা বিকৃত হয়ে গেছে।”
তাকে ধর্ষণের পর শ্বাসরোধে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা লাশ নির্জন ওই ফাঁকা মাঠে ফেলে যায় বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করছেন এই পুলিশ সদস্য।