“মেলায় বিভিন্ন জাতের পশুপাখি দেখলাম; ছবিও তুলেছি, ভালোই লাগছে,” বলেন এক দর্শনার্থী।
নাশকতার আগুনে মৃত্যু আরও দুজনের
বিএনপি জোটের লাগাতার অবরোধ-হরতালে পেট্রোল বোমায় দগ্ধ দুজন রাজশাহী ও চট্টগ্রামে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
Published : 5 March 2015, 07:18 PM
Updated : 5 March 2015, 07:29 PM
চট্টগ্রামের হাটহাজারীতে বুধবার রাতে পেট্রোল বোমায় দগ্ধ অটোরিকশায় যাত্রী রণজিত নাথের (৩৭) মৃত্যু হয়েছে বৃহস্পতিবার রাত ১২টায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।
ওই হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের রেজিস্ট্রার ডা. স্বরূপ চক্রবর্তী বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “অবস্থার অবনতি হলে রণজিতকে আজ সকালে আইসিইউতে স্থানান্তর করা হয়েছিল। সেখানে রাতে তার মৃত্যু হয়।”
বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি সড়কের মির্জাপুর ইউনিয়নের চারিয়া মাদ্রাসা এলাকায় অটোরিকশায় দুর্বৃত্তদের ছোড়া পেট্রোল বোমায় দগ্ধ হন রণজিৎ নাথ।
এই হামলায় অটোরিকশা চালকও দগ্ধ হন। তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে পেট্রোল বোমায় বুধবার রাতে দগ্ধ হয়েছিলেন ট্রাক চালকের সহকারী সেলিম শেখ (৪০)।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে রাজশাহী মেডিকেল হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে তিনি মারা যান।
সেলিম চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার জালমাছমারি গ্রামের আলাউদ্দিনের ছেলে।
রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল একেএম নাসির উদ্দিন বলেন, পেট্রোল বোমায় সেলিমের শরীরের ৫০ শতাংশ ও শ্বাসনালী পুড়ে যায়।
সেলিমের চাচা ইসমাইল জানান, বুধবার নওগাঁর মহাদেবপুর থেকে আলু নিয়ে শিবগঞ্জ ফিরছিলেন সেলিম। গোমস্তাপুর মাদ্রাসার মোড়ে পেট্রোল বোমা হামলা হয় তার ট্রাকের ওপর।
সেলিমের সঙ্গে ট্রাকচালক ফিরোজ উদ্দিন (৩০) ও আলু ব্যবসায়ী সাহেব আলী (৪০) দগ্ধ হন।
গত দুই মাস ধরে ২০ দলের অবরোধ-হরতালে এ পর্যন্ত শতাধিক নিহত হয়েছেন, যার অধিকাংশই মারা যান পেট্রোল বোমায় দগ্ধ হয়ে।
এ সম্পর্কিত খবর
ব্যয়বহুল ও পরিবেশ দূষণকারী পরিকল্পনা সংশোধনে সরকারের প্রতি তারা আহ্বান জানিয়েছেন।
এ ঘটনায় এক কিশোরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
“যে জাহাজ তাদেরকে ফেরত নিয়ে যেতে আসবে সেই জাহাজে করে নানাভাবে সেখানে আটকে পড়া ১৫০ বাংলাদেশিকেও নিয়ে আসবে।”
