“মেলায় বিভিন্ন জাতের পশুপাখি দেখলাম; ছবিও তুলেছি, ভালোই লাগছে,” বলেন এক দর্শনার্থী।
হার্ডিঞ্জ ব্রিজের শতবর্ষ পূর্তি
বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পাবনার পাকশীতে পালিত হল দেশের অন্যতম বৃহৎ স্থাপত্য শৈলী হার্ডিঞ্জ ব্রিজের শতবর্ষ পূর্তি উৎসব।
Published : 4 March 2015, 04:04 PM
Updated : 4 March 2015, 04:04 PM
বুধবার বিকালে হার্ডিঞ্জ ব্রিজের পাদদেশে এ উৎসবের আয়োজন করে স্থানীয় বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলির সমন্বয়ে গঠিত শতবর্ষ উদযাপন কমিটি।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও বেলুন উড়িয়ে উৎসবের উদ্বোধন করেন আয়োজকরা। পরে কেক কাটা হয়।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন রাজস্ব বোর্ডের সাবেক সদস্য আজিজুর রহমান শরীফ।
এছাড়া হার্ডিঞ্জ ব্রিজের শতবর্ষ উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রবীণ বাম রাজনীতিবিদ জসিম মন্ডলসহ স্থানীয় ব্যক্তিরা বক্তব্য দেন।
বক্তারা যথাযথ রক্ষণাবেক্ষণের মাধ্যমে ব্রিজটিকে আরও শত শত বছর টিকিয়ে রাখার দাবি জানান।
পরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সংগঠনের শিল্পীদের পরিবেশনায় নাচ ও গানের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠনের সমাপ্তি ঘটে।
পাবনার পাকশীতে পদ্মা নদীর ওপর নির্মিত এ সেতুটি ১৯১৫ সালের ৪ মার্চ উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধক লর্ড হার্ডিঞ্জ এর নামানুসারেই সেতুটির নামকরণ করা হয় ‘হার্ডিঞ্জ ব্রিজ’।
এ সম্পর্কিত খবর
ব্যয়বহুল ও পরিবেশ দূষণকারী পরিকল্পনা সংশোধনে সরকারের প্রতি তারা আহ্বান জানিয়েছেন।
এ ঘটনায় এক কিশোরীকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
“যে জাহাজ তাদেরকে ফেরত নিয়ে যেতে আসবে সেই জাহাজে করে নানাভাবে সেখানে আটকে পড়া ১৫০ বাংলাদেশিকেও নিয়ে আসবে।”
