অপর দুজন হলেন মেয়রের ভাইয়ের ছেলে সাজ্জাতুল আলম মুন্না এবং সোয়ালমান হোসেন নামে মেয়রের এক আত্মীয়।
সোমবার দুপুরে ঝালকাঠীর জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম মো. শাহিদুল ইসলাম তাদের জামিন আবেদন নাকচ করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৬ নভেম্বর ঝালকাঠীর জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিমের নালিশী আদালতে দায়ের করা এ মামলায় চলতি বছরের ২৯ জানুয়ারি মেয়রসহ সাতজনের বিরুদ্ধে সমন জারি করে আদালত।
সোমবার মামলার নির্ধারিত দিনে সাত আসামির মধ্যে ছয়জন আদালতে হাজির হয়ে জামিন আবেদন করেন। বিচারক তিনজনের জামিন মঞ্জুর করলেও মেয়রসহ বাকি তিনজনের আবেদন নাকচ করেন।
জামিন পাওয়া তিনজনের নাম তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
বাদীপক্ষের আইনজীবী মনজুর হোসেন বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে ৭৫ হাজার টাকা নেওয়ার অভিযোগে মেয়রসহ সাতজনের বিরুদ্ধে জেলা শহরের পালবাড়ি এলাকার কবির আহম্মেদ নামে এক ব্যক্তি এই নালিশী মামলা করেন।
তদন্তে পুলিশ অভিযোগের সত্যতা পেয়ে ২৯ জানুয়ারি আসামিদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন জমা দিলে ওইদিনই তাদের বিরুদ্ধে সমন জারি করে আদালত।