আইইউসিএন এর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতে বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে বন বিভাগ, আইইউসিএন এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল পাখিটি প্রথম সনাক্ত করে।
গবেষক দলের প্রধান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. কামরুল হাসান বলেন, “এটা স্পষ্ট যে প্রাকৃতিক আবাসস্থল ধ্বংস হয়ে যাওয়ার কারণেই এ প্রজাতির পাখিটি বাংলাদেশে এসেছে। তবে আমাদের এটিকে নিয়ে আরও গবেষণা করতে হবে।”
গবেষক দলের সদস্য আশিষ কুমার দত্ত পাখিটির ছবিও তুলেছেন।
সাধারণত উত্তর আফ্রিকা, সিরিয়া, আফগানিস্তান, পাকিস্তান ও ভারতের মরুভূমি এলাকায় গ্রেটার হুপি লার্কের বিচরণ দেখা যায়। তবে ওইসব এলাকা থেকেও এই পাখি প্রায় বিলুপ্ত।
আইইউসিএন এর বাংলাদেশ প্রতিনিধি ইশতিয়াক উদ্দিন আহমেদ বলেন, “এ ঘটনাটি ভবিষ্যতে গবেষণার এক নতুন দ্বার উন্মোচন করবে বলে আমি আশা করি।”
বিপন্ন প্রায় এ পাখিটির বাসস্থান সংরক্ষণে সবাইকে এগিয়ে আসতে অনুরোধ জানিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর করজারভেশন অফ নেচার- আইইউসিএন।