হত্যাকারীদের বিচারের আওতায় আনতে অবিলম্বে সুষ্ঠু তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
গণতান্ত্রিক সমাজের গুরুত্বপূর্ণ উপাদান মত প্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে জোর অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেছে ইইউ।
শুক্রবার ফেইসবুক পেইজে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, “মি. রায়ের পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন ইইউ রাষ্ট্রদূত।”
এর আগে এই হত্যাকাণ্ডকে নৃশংস আখ্যায়িত করে অভিজিতের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছেন ঢাকায় ব্রিটিশ হাই কমিশনার রবার্ট গিবসন।
এক টুইটে তিনি লিখেছেন, “অভিজিৎ রায়ের নৃশংস হত্যাকাণ্ডে আমি মর্মাহত যেমন সাম্প্রতিক মাসগুলোতে বাংলাদেশে সংঘটিত সব সহিংস ঘটনায় আঘাত পেয়েছি।”
বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকায় সন্ত্রাসীদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত হন যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী প্রকৌশলী অভিজিৎ,যিনি সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে লিখতেন।
লেখালেখি নিয়ে মুক্তমনা ব্লগের প্রতিষ্ঠাতা অভিজিৎকে হত্যার হুমকি দিয়ে আসছিল জঙ্গিবাদীরা। হামলায় তার স্ত্রী ব্লগার রাফিদা আহমেদ বন্যাও গুরুতর আহত হয়েছেন।
এ ঘটনায় অভিজিতের বাবা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক অজয় রায় সকালে শাহবাগ থানায় একটি মামলা করেছেন।
মামলায় কারো নাম উল্লেখ করা না হলেও অজয় রায় বলেছেন, “আমার ছেলেকে হত্যার জন্য উগ্র জঙ্গিবাদীরাই দায়ী। এদের মদদ দিয়েছে জামায়াত।”