এরা হলেন, ওসি (প্রশাসন) আব্দুল জলিল, ওসি (তদন্ত) আব্দুর রাজ্জাক, এ এসআই আশফাক হোসেন ও নারী কনস্টেবল রনি ও সীমা।
বৃহস্পতিবার রাতে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সিরাজগঞ্জর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সূভাষ চন্দ্র সাহা।
তিনি বলেন, আদালতের নির্দেশ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় তাদের প্রত্যাহার করে সিরাজগঞ্জ পুলিশ লাইনে আনা হয়েছে। তবে, এখনো বিভাগীয় মামলার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
গত বছর কাজীপুরের আলমপুর গ্রামের গৃহবধূ আছিয়া খাতুন হত্যার ঘটনায় মাথাইলচাপর গ্রামের এক নারীকে মোবাইল ফোনের কললিস্টের সূত্রধরে ২১ জানুয়ারি গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ সময় ওই নারীকে ছয় দিন থানায় রেখে নির্যাতন চালানো হয় বলে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন তিনি। এতে বিচারক ওই নারী স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য সিভিল সার্জনকে নির্দেশ দেন।
পরদিন বিকালে সিভিল সার্জনের ডা. শামসুদ্দিনের দায়ের করা প্রতিবেদনে ওই নারীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখমের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়।
এরপর আদালত অভিযুক্ত পুলিশদের বিষয়ে বিভাগীয় মামলা দায়ের ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দেন।