শংকর রায় জানান, শনিবার গভীর রাতে তাকে মাগুরায় ছেড়ে দিয়েছে অপহরণকারীরা।
তবে, মুক্তিপণ দিয়ে তাকে ছাড়া হয়েছে কি না তা তিনি বা তার পরিবারের কেউ জানাননি।
বৃহস্পতিবার কর্মস্থল থেকে ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে বাড়ি ফেরার পথে নিখোঁজ হন শংকর। এরপর দুলাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে আসছিল অপহরণকারীরা।
কোটচাঁদপুর থানার ওসি শাহিদুল ইসলাম শাহিন জানান, অপহৃত ব্যাংক অফিসার কোটচাঁদপুর শহরের বেনেপাড়ার ঠাকুর দাস রায়ের ছেলে। তিনি ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর থেকে প্রতিদিন যশোরের অফিসে যাতায়াত করতেন।
ওইদিন বাড়ি ফেরার পথে তিনি যে বাসে উঠেছিলেন সে বাসে সবাই ছিল যাত্রীবেশী অপহরণকারী দলের সদস্য ছিল।
বাসে উঠার পর তার শংকরের চোখ বেঁধে ফেলে। তারপর তিন দিন তাকে বাসের ভিতর আটকে রাখা হয়। সেথান থেকে মুক্তিপণ দাবি করা হচ্ছিল।
শনিবার গভীর রাতে তাকে মাগুরায় নামিয়ে দেওয়া হয় বলে শংকর পুলিশকে জানিয়েছেন বলে জানান ওসি শাহিন।
তবে, ভয়ে তার স্বজনরা মুক্তিপণ দেওয়ার কথা স্বীকার করছেন না বলে তিনি জানান।