বর্তমানে বার্ন ইন্সটিটিউটে চিকিৎসাধীন সুজনের বড় বোন লিজার অবস্থাও আশঙ্কাজনক বলে জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
নিহত আবদুর রশিদ সান্টু (১৯) বাগমারা উপজেলার দ্বীপপুর গ্রামের মাছ ব্যবসায়ী গয়েন আলী মোল্লার ছেলে। বাবার মাছ ব্যবসা দেখাশোনা করতেন সান্টু।
এ ঘটনায় গয়ের আলী মোল্লা বাদী হয়ে রাজপাড়া একটি হত্যা মামলা করেছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পরিদর্শক আনিসুর বলেন, সান্টু গত ১৬ ডিসেম্বর নগরীর কাজিহাটা এলাকায় খাদ্য অধিদপ্তরের রাজশাহী অফিসের তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারী আজাহারুল ইসলামের বাড়িতে বেড়াতে আসেন। ১৭ ডিসেম্বর বিকেলে সান্টু শহর দেখার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়ে আর ফিরেনি।
শুক্রবার সন্ধ্যায় চরে বালিচাপা লাশ দেখতে পেয়ে স্থানীয়রা থানায় খবর দেয়। পরে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
তিনি আরো বলেন, “দু-একদিন আগে তাকে শ্বাসরোধ করে হত্যার পর বালি দিয়ে লাশ ঢেকে রাখা হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।”