দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় যারা এখন পাচারের শিকার হচ্ছেন, তাদের একটি বড় অংশ মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা।
এ ঘটনায় শুক্রবার অঞ্জনার বাবা আব্দুল ওয়াহেদ একটি হত্যা মামলা করেছেন।
মামলার বরাত দিয়ে গোবিন্দগঞ্জ থানার ওসি এবিএম জাহিদুল ইসলাম জানান, দুর্গাপুর গ্রামের আব্দুল ওয়াহেদের মেয়ে অঞ্জনার সঙ্গে দশলাল গ্রামের ইদ্রিস আলীর ছেলে শামীম মিয়ার এগারো মাস আগে বিয়ে হয়।
বিয়ের পর থেকেই যৌতুকের টাকার দাবিতে প্রায়ই অঞ্জনাকে শারীরিক নির্যাতন করত শামীম।
বৃহস্পতিবার রাতে যৌতুকের টাকা নিয়ে অঞ্জনার সঙ্গে শামীমের কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে অঞ্জনাকে মারপিট ও শ্বাসরোধ করে হত্যা করে শামীম।
শুক্রবার সকালে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাইবান্ধা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে।
ওসি আরও জানান, ঘটনার পরই অঞ্জনার স্বামী পালিয়ে যাওয়ায় তাকে গ্রেপ্তার করা সম্ভব হয়নি।