“বাল্যবিবাহের মাধ্যমে কন্যাশিশুর স্বপ্নগুলো ভেঙে দেওয়া হয়,” বলেন তিনি।
হাসপাতাল পুলিশ ফাঁড়ির পরিদর্শক মোজাম্মেল হক বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে মিরপুর ১ নম্বর পানির ট্যাংকের কাছে একটি ট্রান্সফরমারে কাজ করছিলেন এ তিন যুবক।
“হঠাৎ ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণ হলে তারা দগ্ধ হন। এরপর বেলা ১২টার দিকে তাদের হাসপাতালে আনা হয়।”
চিকিৎসকদের উদ্ধৃত করে পরিদর্শক মোজাম্মেল জানান, জনির শরীরের ২২ ভাগ এবং সাজ্জাদ ও রফিকুলের শরীরের ৭৬ ভাগ দগ্ধ হয়েছে।