“একশর কম সাক্ষ্য নেওয়া ঠিক হবে না, মামলা প্রমাণ করা যাবে না,” বলছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী।
সুন্দরগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আখতারুল ইসলাম জানান, সোমবার জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকতা এ কে এম আমিনুল ইসলাম তাকে সাময়িক বরখাস্তের আদেশ দেন।
আখতারুল বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, গত ১৬ নভেম্বর বিদ্যালয়ের এক সহকারী শিক্ষিকাকে যৌন হয়রানি করার অভিযোগে এলাকাবাসী জিয়াউলকে পিটুনি দেয়। পরে ওই শিক্ষিকার স্বামীসহ স্কুলের অন্যান্য শিক্ষিকারা সুন্দরগঞ্জ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে লিখিত অভিযোগ দেন।
“তদন্তে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা-১৯৮৫ এর বিধি-১১(১) উপ-ধারায় অসদাচরণের দায়ে প্রধান শিক্ষক এসএম জিয়াউল রহমানকে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকতা সাময়িকভাবে বরখাস্ত করেন।”