২৬ নভেম্বর কাঠমান্ডুর ‘রাষ্ট্রীয় সভা গৃহে’ (সিটি হল, ভ্রিকুটি মণ্ডপ) দু’দিনব্যাপী এ শীর্ষ সম্মেলন শুরু হবে।
সার্কের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য রাখবেন।
এছাড়া বুধবার দুপুরে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী সঙ্গে নেপালের প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালা, আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ গানি এবং মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট আবদুল্লাহ ইয়ামিন আব্দুল গাইয়ুমের সঙ্গে তার বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানানো হয়েছে।
সেদিন রাতেই অন্যান্য দেশের রাষ্ট্র বা সরকার প্রধানদের সৌজন্যে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নৈশভোজ যোগ দেবেন শেখ হাসিনা।
নৈশভোজের আগে সার্ক দেশগুলোর সরকার ও রাষ্ট্র প্রধানদের জন্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজনও করা হয়েছে।
২৭ নভেম্বর সকালে সার্ক নেতাদের সঙ্গে ধুলিখেলের দাওরিকা রিসোর্টে যাবেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী।
দুপুরে ধুলিখেল থেকে ফিরে সার্ক শীর্ষ সম্মেলনের সমাপনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন তিনি।
সম্মেলন শেষে ২৭ নভেম্বর সন্ধ্যায় নেপালের রাষ্ট্রপতি রাম বরণ যাদবের সঙ্গে সার্কভুক্ত দেশগুলোর সরকার ও রাষ্ট্র প্রধানদের যৌথসভায় যোগ দেকেন শেখ হাসিনা।
পরে সার্ক নেতাদের সম্মানে নেপালের রাষ্ট্রপতির দেওয়া নৈশভোজে যোগ দেবেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী ২৮ নভেম্বর দুপুরে দেশে ফিরবেন।