“পরিবার জানিয়েছে রবিন মানসিকভাবে অসুস্থ। বাড়ি থেকে বের হয়ে কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেন না। এটা নিয়মিতই হয়।”
খবর পেয়ে চন্দনপুরা ও নন্দনকানন ফায়ার স্টেশনকর্মীরা তিনটি গাড়ি নিয়ে দেড় ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি বলে জানান অগ্নিনির্বাপক বাহিনীর সদস্য বিশ্বান্তর।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, বৈদ্যুতিক গোলোযোগ থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা গেছে।
আগুনে একটি কাঠের দোকান ও একটি মুদি দোকানসহ তিনটি দোকান পুড়েছে। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ তাৎক্ষণিকভাবে নিরূপণ করা যায়নি।