যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তা মোড়ে ডিউটি করার সময় তুরাগ পরিবহনের দুটি বাসের মাঝে চাপা পড়েন কনস্টেবল মিঠুন মিয়া।
বাগমারা থানার ওসি আবু ওবাইদা জানান, রোববার রাতের কোনো এক সময় উপজেলার দেওলিয়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- দেওলিয়া গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য মজিবর রহমানের স্ত্রী আখলিমা বেগম (৫০) ও তার ছেলে জাহিদুর রহমান জাহিদ (২৫)।
জাহিদ রাজশাহী কলেজের স্নাতকোত্তর শ্রেণির ছাত্র। তার দুই বোনের বিয়ে হয়ে গেছে।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল হোসেন মাস্টার নিহত জাহিদের আপন চাচা।
মা-ছেলে দুজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপানোর পর গলা কেটে মৃত্যু নিশ্চিত করা হয় বলে পুলিশের ধারণা।
ওসি বলেন, সাবেক ইউপি সদস্য মজিবরের তিন স্ত্রী ও সাত সন্তান। মজিবর মারা যাওয়ার পর তিন স্ত্রী ও সন্তানরা সম্পত্তি ভাগ বাটোয়ারা করে নিয়ে আলাদা বাড়ি করে থাকেন।
কারা কেন এই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে বলে জানান ওসি।