তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার হাবাসপুর ইউনিয়নের কাচারীপাড়া বাজার থেকে পাংশা যাওয়ার পথে এ হামলা হয়। ওই এলাকাতেই তার বাড়ি।
প্রত্যক্ষদর্শীর বরাত দিয়ে পাংশা থানার ওসি মো. আবুল বাসার জানান, কাচারীপাড়া বাজারে চা খেয়ে একটি মোটরসাইকেলে তিনি পাংশা সদরে যাচ্ছিলেন।
পথে ৫/৬ জন দুর্বৃত্ত তাকে আটকিয়ে গুলি করে পালিয়ে যায়।
তার পেট, ঘাড় ও থুঁতনিতে গুলিবিদ্ধ হয় বলে জানান তিনি।
ঘটনার পরপরই পাংশা থানার পুলিশ দুর্বৃত্তদের ধরতে বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালাচ্ছে বলেও জানান তিনি।
ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. স্বপন কুমার বলেন, “রোগীর অবস্থা সংকটাপন্ন। তার গলা ও পেটে এখনো দুইটি গুলি রয়ে গেছে। এক্স-রে করার পর অস্ত্রোপচার করা যাবে।”
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও মুন্সি নাদের হোসেনের মোটরসাইকেল চালক আবুল কাশেম জানান, সকাল সাড়ে ৮টার দিকে চেয়ারম্যানকে নিয়ে তিনি পাংশার দিকে যাচ্ছিলেন। পথে এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী মুঞ্জু ৫/৬ জন লোক নিয়ে তাদের গতিরোধ করে।
“কিছু বুঝে ওঠার আগেই তারা আমাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। আমি সামনের দিকে ঝুঁকে পড়লে চেয়ারম্যান সাহেবের গায়ে গুলি লাগে।”
পাংশা উপজেলা চেয়ারম্যান ফরিদ হাসান দুষ্কৃতকারীদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানান।